জীবনযাপনধর্ম ও বিশ্বাসবিশেষ সংবাদবিশ্ব

আমীরুল মুমিনীন (আ.)-এর বাণীতে মানবিক সম্পর্কের সাফল্যের রহস্য

ডক্টর মুহাম্মাদ ফারুক হুসাইন। প্র্রকাশ: ১৬ নভেম্বর ২০২৫

মিডিয়া মিহির: আমীরুল মুমিনীন, হযরত আলী (আ.) নাহজুল বালাগার ষষ্ঠ হিকমতে চারটি গুরুত্বপূর্ণ নীতির ওপর আলোকপাত করেছেন—গোপনীয়তা রক্ষা, সৌজন্য ও হাস্যোজ্জ্বলতা, ধৈর্য ধারণ এবং অহংকার ত্যাগ। এই নীতিগুলোই সুশৃঙ্খল সম্পর্কের এবং জীবনে শান্তি ও সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। আজকের বিশ্বে মানুষের গোপনীয়তা অতীতের তুলনায় অনেক বেশি ঝুঁকির মধ্যে। প্রযুক্তি যেমন শোনার যন্ত্র, স্যাটেলাইট, ক্যামেরা—এইসবের মাধ্যমে মানুষ প্রায়শই তার ব্যক্তিগত তথ্য হারায়। আমীরুল মুমিনীন (আ.) এবং হযরত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বাণী আজকের সময়ে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক, যা গোপনীয়তা রক্ষা ও মানবিক সম্পর্কের সৌন্দর্য শেখায়।

হিকমত ৬: মূল বক্তব্য

وَ قَالَ (علیه السلام): صَدْرُ الْعَاقِلِ صُنْدُوقُ سِرِّهِ، وَ الْبَشَاشَةُ حِبَالَةُ الْمَوَدَّةِ، وَ الِاحْتِمَالُ قَبْرُ الْعُیُوبِ.

وَ رُوِیَ أَنَّهُ قَالَ فِی الْعِبَارَةِ عَنْ هَذَا الْمَعْنَی أَیْضاً [الْمُسَالَمَةُ خَبْءُ الْعُیُوبِ] الْمَسْأَلَةُ خِبَاءُ الْعُیُوبِ، وَ مَنْ رَضِیَ عَنْ نَفْسِهِ کَثُرَ السَّاخِطُ عَلَیْهِ.

হযরত আলী (আ.) বলেছেন: বুদ্ধিমান মানুষের হৃদয় তার গোপনীয়তার ভাণ্ডার; হাস্যোজ্জ্বলতা হলো ভালোবাসার জাল; আর ধৈর্য হলো ত্রুটির কবর।

আরও বর্ণিত আছে, তিনি এ অর্থে বলেছেন: শান্তিপূর্ণ আচরণ ত্রুটি আড়াল করে রাখে; আর যে নিজেকে নিখুঁত মনে করে, তার প্রতি অসন্তুষ্ট মানুষের সংখ্যা বাড়তে থাকে।

 সৈয়দ রাজী (রহ.) এ ব্যাখ্যায় যোগ করেন— মানুষের অন্তর যখন গোপনীয়তার ভাণ্ডার হয়ে ওঠে, তখন সে নিজেকে রক্ষা করে; হাস্যোজ্জ্বলতা মানুষের হৃদয়কে আকর্ষণ করে বন্ধুত্বের বন্ধনে; আর ধৈর্য মানুষের দুর্বলতাকে ঢেকে দেয়। শান্তিপূর্ণ আচরণ হলো মানবিক সম্পর্কের সৌন্দর্য, যা ত্রুটিকে আড়াল করে রাখে। কিন্তু যে নিজেকে সম্পূর্ণ সন্তুষ্ট মনে করে, তার চারপাশে অসন্তুষ্টির ঝড় জমে ওঠে।

মূল ব্যাখ্যা ও জীবনমূলক শিক্ষা

১. গোপনীয়তা রক্ষা (সেনা আকল): হযরত আলী (আ.) বলেছেন— সিদ্ধান্তশীল ও বুদ্ধিমান মানুষের হৃদয় হলো তার গোপনীয়তার ভান্ডার। যেমন ধনীররা মূল্যবান জিনিসগুলো সুরক্ষিত বাক্সে রাখে, তেমনি বুদ্ধিমান মানুষের উচিত তার ব্যক্তিগত ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হৃদয়ে সযত্নে রক্ষা করা।

– বন্ধুর হাতে গোপন ফাঁস হলে অন্তরের ব্যথা জন্মাতে পারে।

– শত্রুর হাতে গোপন তথ্য পৌঁছালে সামাজিক লজ্জা এবং ক্ষতি সম্ভাবনা তৈরি হয়।

– কিছু গোপন তথ্য জাতীয় বা সামাজিক নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে; সময়মতো সেগুলো প্রকাশ না করলে বৃহৎ ক্ষতি থেকে সমাজকে রক্ষা করা যায়।

উদাহরণস্বরূপ: রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন মক্কা বিজয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন, তিনি সর্বোচ্চ গোপনীয়তা বজায় রাখতেন। যদি খবর শত্রুর হাতে আগে পৌঁছাত, বিশাল রক্তপাত হতো। কিন্তু তাঁর নিখুঁত গোপনীয়তা মক্কাকে কোনো রক্তপাত ছাড়া জয় করার সুযোগ দিয়েছে এবং ইসলামের জন্য একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে।

২. সৌজন্য ও হাস্যোজ্জ্বলতা

হাস্যোজ্জ্বলতা শুধু সৌন্দর্য নয়, এটি সম্পর্কের সেতুবন্ধন।

১.এটি মানুষের মধ্যে স্নেহ ও বন্ধুত্বের ফাঁদ তৈরি করে।

২.সহানুভূতি, নম্রতা এবং প্রীতিভাজন আচরণ অন্যকে আকৃষ্ট করে, অশান্তি কমায়।

৩. ধৈর্য ধারণ

হযরত আলী (আ.) বলেন—ধৈর্য ধরা হলো ত্রুটির কবর।

১.মানুষের ত্রুটি বা দোষগুলো ধৈর্য ধরে সহ্য করলে, বিরোধ ও মনোমালিন্য কমে।

২.এটি সামাজিক সম্পর্ককে সুগঠিত রাখে এবং আত্মার শান্তি দেয়।

৪. অহংকার ত্যাগ ও নিজের সীমাবদ্ধতা জানা

যে ব্যক্তি নিজেকে অত্যধিক প্রশান্ত বা নিখুঁত মনে করে, তার বিরুদ্ধে অনেক মানুষ ক্ষুব্ধ হবে।

১.অহংকার মনকে অন্ধ করে।

২.বাস্তবতা থেকে বিচ্যুত করে।

৩.সম্পর্ক নষ্ট এবং সামাজিক সংঘাত বাড়ায়।

গোপনীয়তা ও সতর্কতা

মরহুম মগনিয়াহ তার নাহজুল বালাগা ব্যাখ্যায় বলেছেন—আজকের দিনে এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয়েছে, যা মানুষকে পলায়ন থেকে বঞ্চিত করে এবং ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ভঙ্গ করে। একটি হাদিসে হযরত আলী (আ.) বলেন—
«سِرُّکَ أَسِیرُکَ وَ إِنْ أَفْشَیْتَهُ صِرْتَ أَسِیرَهُ»
তোমার গোপনীয়তা তোমারই বন্দি; যদি তুমি তা প্রকাশ করো, তখন তুমি তার বন্দি হয়ে যাবে। আরেক হাদিসে হযরত ইমাম সাদিক (আ.) বলেছেন—
«إِظْهَارُ الشَّیْءِ قَبْلَ أَنْ یُسْتَحْکَمَ مَفْسَدَةٌ لَهُ»
কোনো বিষয় সম্পূর্ণ প্রস্তুত না হলে প্রকাশ করলে তা ধ্বংসের কারণ হয়ে ওঠে।

অতএব, গোপন বিষয় শেয়ার করার ক্ষেত্রে সচেতনতা জরুরি। অনেক মানুষ মনে করেন তারা শুধুমাত্র ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের সাথে গোপন কথা শেয়ার করছে, কিন্তু সেই বন্ধুরও অন্য ঘনিষ্ঠ বন্ধু আছে। যেমন সাহসী সাদী বলেছেন—রহস্য যা লুকাতে চাও তা কাউকে বলো না; বন্ধুর হলেও, তারও বন্ধু থাকতে পারে। আরেকটি কবিতার তুচ্ছ উদাহরণ—
“خامشی به که ضمیر دل خویش، با کسی گفتن و گفتن که مگوی
অর্থাৎ, ভালো হবে নিজের অন্তরের কথা চুপচাপ রাখা, কারো সঙ্গে না বলা।

সৌজন্য ও হাস্যোজ্জ্বলতার গুরুত্ব

হযরত আলী (আ.) বলেন—
“وَالْبَشَاشَةُ حِبَالَةُ الْمَوَدَّةِ”
হাস্যোজ্জ্বলতা হলো স্নেহ ও বন্ধুত্বের ফাঁদ।

১.সুসমন্বিত চেহারা, উজ্জ্বল হাসি এবং প্রীতিশীল আচরণ মানুষকে আকৃষ্ট করে।

২.এমন ব্যক্তিরা বন্ধুপ্রবণ এবং ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে।

৩.বিপরীতভাবে, ভীষণ চেহারা বা চুপচাপ, রূঢ় আচরণ মানুষকে দূরে ঠেলে দেয়।

ইসলামী প্রাচীন হাদিসে বলা হয়েছে—
“إِذَا لَقِیتُمْ إِخْوَانَکُمْ فَتَصَافَحُوا وَ أَظْهِرُوا لَهُمُ الْبَشَاشَةَ وَ الْبِشْرَ تَفَرَّقُوا وَ مَا عَلَیْکُمْ مِنَ الاَْوْزَارِ قَدْ ذَهَبَ”
যখন তুমি তোমার ধর্মীয় ভাইদের সঙ্গে দেখা করো, হাত মিলাও এবং তাদের প্রতি হাস্যোজ্জ্বল হও; ফলে যখন তোমরা আলাদা হও, তোমার কিছু পাপ ক্ষমা হয়ে যাবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন—
“یَا بَنِی عَبْدِالْمُطَّلِبِ إِنَّکُمْ لَنْ تَسَعُوا النَّاسَ بِأَمْوَالِکُمْ فَالْقَوْهُمْ بِطَلاَقَةِ الْوَجْهِ وَ حُسْنِ الْبِشْرِ”
তোমরা সবাইকে তোমাদের সম্পদ দিয়ে সন্তুষ্ট করতে পারবে না; তাই মুখের হাসি এবং সদাচারী মৃদু আচরণ ব্যবহার করো, যা মানুষের কাছে বিনাশ্বীয় সম্পদ এবং আনন্দের কারণ।

“حبالة” বা “ফাঁদ” শব্দ ব্যবহার করে বোঝানো হয়েছে—এমনকি যারা মানুষের থেকে দূরে থাকে, তারা সুখী ও বন্ধুসুলভ আচরণের মাধ্যমে আকৃষ্ট হয় এবং মনোমালিন্য দূর হয়। কিছু ঋষি ও দর্শক বলেন—ভাই-বোনদের মধ্যে প্রীতির প্রকাশের জন্য তিনটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ:

১.মুখে হাসি এবং সৌজন্য বজায় রাখা।

২.স্বাগত বা সালামের ক্ষেত্রে প্রথম পদক্ষেপ নেওয়া।

৩.সভা-সমাবেশে তাদের জন্য উপযুক্ত স্থান নিশ্চিত করা।

ধৈর্য, নম্রতা ও অহংকারের প্রতিকূলতা

হযরত আলী (আ.) নাহজুল বালাগার তৃতীয় এবং চতুর্থ নীতিতে মানব জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো নির্দেশ করেছেন।

১. ধৈর্য ধারণ: “ধৈর্য হলো ত্রুটির কবর”

হযরত আলী (আ.) বলেন—
«وَالِاحْتِمَالُ قَبْرُ الْعُیُوب»
অর্থাৎ ধৈর্য ও সহিষ্ণুতা হলো মানুষের ত্রুটিকে ঢেকে রাখার শক্তিশালী মাধ্যম।

১- জীবনে অনেক সময় মানুষ বন্ধু, পরিচিত বা সাধারণ মানুষদের আচরণ থেকে কষ্ট পায়।

২- জীবনে নানা সমস্যা ও অসুবিধা মানুষকে দুশ্চিন্তায় ফেলে।

৩- যারা এই অসুবিধা ও কষ্টকে ধৈর্য সহ্য করে, তারা একটি মহৎ ফজিলত অর্জন করে। এতে তাদের ত্রুটি অন্যদের কাছে প্রকাশ পায় না।

৪- অপরদিকে, যারা অসহিষ্ণু ও অস্থির, তারা রাগ, চিৎকার ও তুচ্ছ কথার জালে নিজেকে আবদ্ধ করে, যা সম্পূর্ণ ত্রুটিপূর্ণ আচরণ হিসেবে দেখা যায়।

এক ব্যাখ্যা অনুসারে, অনেক মানুষের অস্থিরতা তাদের জীবনের ব্যর্থতার কারণে হয়। যদি তারা ধৈর্য ধরে, তাহলে অন্যরা তাদের ভুল ও ত্রুটি জানতে পারবে না।

২. শান্তিপূর্ণ আচরণ: “ত্রুটি ঢাকার উপায়”

সৈয়দ রাজী যোগ করেন— «المُسالِمَةُ خِبَاءُ الْعُیُوب»
অর্থাৎ শান্তিপূর্ণ ও নম্র আচরণ মানুষের ত্রুটি ঢাকার উপায়।

১.“احتمال” বা ধৈর্য মূলত আত্মসংযমের ওপর দৃষ্টি দেয়।

২.“مسالمت” বা শান্তিপূর্ণ আচরণ অন্যের সঙ্গে সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করে।

৩.অর্থাৎ, নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা এবং অন্যের সাথে সদ্ব্যবহার করা উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ।

৩. অহংকারের বিপরীত প্রভাব

হযরত আলী (আ.) বলেন—
«وَمَنْ رَضِیَ عَنْ نَفْسِهِ کَثُرَ السَّاخِطُ عَلَیْهِ»
অর্থাৎ, যে ব্যক্তি নিজের প্রতি অতিরিক্ত সন্তুষ্ট, তার বিরুদ্ধে মানুষ অনেক রাগী হয়ে ওঠে।

১.নিজেকে অত্যধিক প্রশংসিত মনে করা মানুষকে ভুল ধারণা দেয়।

২.সে আশা করে, সবাই তাকে অত্যন্ত সম্মান জানাবে, সর্বদা তার প্রশংসা করবে, তার সামনে কেউ কথা বলবে না।

৩.যখন এই প্রত্যাশা পূরণ হয় না, সে কৃপণ ও বেমানান আচরণ করে।

৪.এই আচরণ মানুষকে বিরক্ত ও রাগী করে তোলে।

৪. নম্রতা ও বিনয়: বন্ধুত্বের চাবিকাঠি

অন্যদিকে যারা আত্মসমালোচনার মনোভাব রাখে, বিনয়ী হয় এবং অন্যকে সম্মান দেয়—তাদের অনেক বন্ধু হয়।

১.মালিক আশতারকে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে—
«إِیَّاکَ وَالاِْعْجَابَ بِنَفْسِکَ وَالثِّقَةَ بِمَا یُعْجِبُکَ مِنْهَا وَحُبَّ الاِْطْرَاءِ»
অর্থাৎ অহংকার, নিজের শক্তির ওপর অযথা ভরসা এবং অতিরঞ্জিত প্রশংসা গ্রহণ থেকে বিরত থাক।

২.কারণ এসব হল শয়তানের সবচেয়ে সুগভীর সুযোগ, যাতে সে মানুষের সৎ কাজকে বিনষ্ট করতে পারে।

হযরত আলী (আ.) বলেন— «ثَمَرَةُ الْعُجْبِ الْبَغْضاءُ» অর্থাৎ অহংকারের ফল শত্রুতা এবং বিদ্বেষ। এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন— যখন হযরত মূসা (আ.) বসে ছিলেন, শয়তান রঙিন সুন্দর জামা পরে কাছে এসেছিল এবং বলেছিল—আমি এই জামা পরেছি মানুষের হৃদয় লোভে আনার জন্য। মূসা (আ.) জিজ্ঞেস করলেন—কোন গুণ বা পাপ করলে তুমি মানুষের ওপর প্রভাব বিস্তার করবে? শয়তান উত্তর দিল— «إِذَا أَعْجَبَتْهُ نَفْسُهُ وَاسْتَکْثَرَ عَمَلَهُ وَصَغُرَ فِی عَیْنِهِ ذَنْبُهُ» অর্থাৎ, যখন মানুষ নিজের প্রতি আত্মসন্তুষ্ট হয়, নিজের ভাল কাজকে অত্যধিক বড় মনে করে এবং পাপকে ছোট মনে করে, তখন শয়তান তার ওপর প্রভাব বিস্তার করে।

সূত্র

১. ঘুরারুল হিকাম – পৃ. ৩২০, হাদিস ৭৪১৫
২. বিহারুল আনওয়ার – খণ্ড ৮৮, পৃ. ২৫৪
৩. বিহারুল আনওয়ার – খণ্ড ৭৩, পৃ. ২০, হাদিস ৩
৪. কাফি – খণ্ড ২, পৃ. ১০৩, হাদিস ১
৫. ইবনে আবি হাদীদ, নাহজুল বালাগার ব্যাখ্যা – খণ্ড ১৮, পৃ. ৯৮
৬. অধিকাংশ নাহজুল বালাগার সংস্করণে «المسالمة» লেখা আছে, যদিও সোবহি সালেহ সংস্করণে «المسئلة» উল্লেখ রয়েছে। এটি সম্ভবত মুদ্রণ ত্রুটি, কারণ এর অর্থ প্রাসঙ্গিক নয়।
৭. «یمحق» শব্দের অর্থ হলো: ধীরে ধীরে ক্ষয়, কমে যাওয়া এবং শেষপর্যন্ত ধ্বংস।
৮. ঘুরারুল হিকাম, হাদিস ৭১০৬
৯. ইবনে আবি হাদীদ, নাহজুল বালাগার ব্যাখ্যা – খণ্ড ১৮, পৃ. ১০০
১০. কাফি – খণ্ড ২, পৃ. ৩১৪, হাদিস ৮

উৎস:پیام امام امیرالمؤمنین (علیه السلام” নাহজুল বালাগার নতুন ও সমগ্র ব্যাখ্যা

আরও পড়ুন

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button