ইফতারের বাজেট বরাদ্দ করেনি সৌদি কর্তৃপক্ষ
যদিও এই রমজানে মসজিদে নববী ও মসজিদুল হারামের তত্ত্বাবধায়করা ইফতারের জন্য কোনো বাজেট বরাদ্দ করেনি, তবুও মক্কা ও মদিনায় জনগন নিজেরাই ইফতার ও রোজাদারদের মেহমানদারির আয়োজন করেছে।
মাগরিবের আজানের সময় মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববী (সা.)-এর আশেপাশের রাস্তাগুলো মানুষের ভিড়ে পরিপূর্ণ হয়ে যায়। বিভিন্ন বর্ণ ও জাতির তীর্থযাত্রীরা সুশৃঙ্খলভাবে ইফতারের দস্তরখানায় বসে।

মসজিদুল হারামের একজন তত্ত্বাবধায়ক ইউসুফ আল-আতেফ বলেছেন, “ইফতারের প্যাকেজগুলো জনগন এবং আগ্রহী কোম্পানিগুলো নিজেরাই সরবরাহ করছে।” বিগত বছরগুলোতে মক্কা ও মদিনায় হারামাইন শরীফের তত্ত্বাবধায়করা সরকারি বাজেট থেকে ইফতারের আয়োজন করা হতো। কিন্তু এবার সেই অর্থ হারামের সম্প্রসারণ ও পর্যটক আকর্ষণের জন্য ব্যয় করা হচ্ছে।
তবে গত রাত থেকেই সৌদি আরবে রমজানের প্রথম দিনের সাথে সাথে ইফতারের মেহমানদারি শুরু হয়েছে। বলা হচ্ছে যে ১০টি সৌদি কোম্পানি জনগনের অর্থায়নে ইফতারের প্যাকেজ প্রস্তুতের দায়িত্বে রয়েছে।
মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববী (সা.)-এর তত্ত্বাবধায়কদের মাধ্যমে বন্টন করা ইফতার প্যাকেজগুলোর মধ্যে রয়েছে লাচ্ছি, দই, রুটি, পনির, খেজুর ইত্যাদি।
মিডিয়া মিহির/বিশ্ব/রাসেল আহমেদ